মুসলিমদের বিরুদ্ধে চীনের ভয়ঙ্কর নির্যাতন ও সিস্টেম্যাটিক জাতিগত নিধনের বিরুদ্ধে সম্প্রতি ২২ টি দেশ জাতিসংঘের কাছে অফিশিয়াল অভিযোগ করেছে। ২২ টি দেশের মধ্যে একটিও তথাকথিত ‘মুসলিম শাসকদের’ শাসিত মুসলিম অধ্যুষিত দেশ নেই।
চীনের মুসলিম নিধনের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে ৩৭টি দেশ সুনির্দিষ্টভাবে উইঘুর মুসলিমদের বিরুদ্ধে চীনের পলিসি সমর্থন করে চিঠি লিখেছে। এ চিঠিতে প্রশংসা করা হয়েছে ‘মানবাধিকারের ক্ষেত্রে চীনের অসামান্য অবদানের’।
উইঘুর মুসলিমদের বিরুদ্ধের চীনের জাতিগত নিধনের পলিসি সমর্থন করে লেখা এ চিঠিতে সই করা দেশগুলোর মধ্যে আছে –
সৌদি আরব
পাকিস্তান
আরব আমিরাত
ক্বাতার
কুয়েত
ওমান
বাহরাইন
সিরিয়া
উত্তর কোরিয়া
ভেনেযুয়েলা
কিউবা
রাশিয়া
মিয়ানমার
সূত্র – https://tinyurl.com/y6dlh2yt
যখন ২০ লক্ষের বেশি মুসলিম চীনের কনসেন্ট্রেইশান ক্যাম্পে বন্দী। যখন মুসলিম নারীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে ধর্ষন করা হচ্ছে, সালাত-সাওম, কুরআন তিলাওয়াত থেকে শুরু করে ইসলামের সব চিহ্ন সিস্টেম্যাটিকভাবে মুছে দেয়া হচ্ছে, যখন মুসলিমদের শরীর থেকে নিয়ে অর্গান ট্রেইড হচ্ছে, তখন এই হল এই হল তথাকথিত ‘মুসলিম শাসক’, উম্মতের কান্ডারী, আর ইসলামীক রিপাবলিকদের অবস্থা।
আমাদের এদের আনুগত্য করতে হবে? এদের সম্মান করতে হবে? এদের বৈধতার স্বীকৃতি দিতে হবে?